এটি ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং সংগঠনটির দাবী অনুসারে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে এর সদস্যসংখ্যা প্রায় ৩ কোটি ৫০ লক্ষ।[১] বর্তমানে সর্বভারতীয় স্তরে এসএফআইয়ের নেতৃত্বদান করছেন সাধারণ সম্পাদক ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সভাপতি পি.কে. বিজু।
সংগঠন:
ভারতের ছাত্র ফেডারেশনের মত অনুসারে শিক্ষা হল সমাজবিপ্লবের একটি অন্যতম হাতিয়ার এবং এই কথাটি বিশেষ ভাবে ভারতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
যদিও সমগ্র ভারতেই এসএফআই সক্রিয় ভূমিকা পালন করে তবুও ছাত্র রাজনীতিতে এর অস্তিত্ব প্রকট মূলত পশ্চিমবঙ্গ, কেরল এবং ত্রিপুরাতে। এছাড়া অন্ধ্র প্রদেশ এবং তামিল নাড়ুতেও এর কিছু সাংগঠনিক শক্তি রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ এবং কেরলের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলি এসএফআইয়ের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। অন্যান্য যে কয়েকটি অঞ্চলে এর সামান্য সংগঠন রয়েছে সেগুলি হল, দিল্লির জওহরলাল নেহ্রু বিশ্ববিদ্যালয়, শিমলার হিমাচল প্রদেশ বিশ্ববিদ্যালয়, হায়দরাবাদ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ভারতের তথা সমগ্র বিশ্বের একটি অন্যতম ছাত্র সংগঠন।
লক্ষ্যসমূহ:
ভারতের ছাত্র ফেডারেশনের মত অনুসারে শিক্ষা হল সমাজবিপ্লবের একটি অন্যতম হাতিয়ার এবং এই কথাটি বিশেষ ভাবে ভারতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।