পঁচাত্তরের ঐতিহ্য, শতবর্ষের অভিমুখে
অবিভক্ত বাংলার প্রথম সাংস্কৃতিক-সঙ্গীত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। প্রয়াত ননীগোপাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিঃস্বার্থ, নিরলস প্রয়াসে পথ চলা শুরু। সেই ১৯৪০সালে। আজ পঁচাত্তর বছরের ঐতিহ্যের সরণি বেয়ে শতবর্ষের অভিমুখে— বেঙ্গল মিউজিক কলেজ। দীর্ঘ সাত দশক। বহু কৃতী, যশস্বী ছাত্রছাত্রী। সুচিত্রা সেন, সুমিত্রা সেন, পূর্বা দাম, ইন্দ্রাণী সেন, অন্তরা চৌধুরী, স্বপ্না ঘোষাল। তালিকা দীর্ঘ। শিক্ষক ছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, পূরবী দত্ত, অখিলবন্ধু ঘোষ প্রমুখ। নামে ‘মিউজিক কলেজ’ হলেও, এটি আসলেই একটি পূর্ণাঙ্গ সাংস্কৃতিক শিক্ষাঙ্গন। সঙ্গীতের সবকটি বিভাগ ছাড়াও অঙ্কন, নৃত্য ও বিভিন্ন যন্ত্রানুসঙ্গ শেখার প্রথম ও অগ্রণী প্রতিষ্ঠান এই বেঙ্গল মিউজিক কলেজ।